"Healthy eating made easy, gifting made meaningful."
-43%
,

Pink Salt 200gm

Availability:

92 in stock


হিমালয় লবণ বা হিমালয়ান লবণ বা গোলাপি লবণ হল শিলা লবণ যা পাকিস্তানের পাঞ্জাব অঞ্চল থেকে খনন করা হয়। এই লবণে প্রায়শই খনিজ পদার্থের কারণে গোলাপী আভা থাকে, এটি প্রাথমিকভাবে বিশুদ্ধ খাবার লবণ হিসাবে ব্যবহৃত হয় তবে রান্না এবং খাবার তৈরি , লবণ বাতি এবং লবণ পানি দিয়ে চিকিৎসার জন্যও ব্যবহৃত হয়।

৳ 43.00 ৳ 75.00

92 in stock

Compare

হিমালয় লবণ বা হিমালয়ান লবণ বা গোলাপি লবণই বাজারে পিংক সল্ট হিসেবে পরিচিত। এই লবণে প্রায়শই খনিজ পদার্থের কারণে গোলাপী আভা থাকে, এটি প্রাথমিকভাবে বিশুদ্ধ খাবার লবণ হিসাবে ব্যবহৃত হয় তবে রান্না এবং খাবার তৈরি , লবণ বাতি এবং লবণ পানি দিয়ে চিকিৎসার জন্যও ব্যবহৃত হয়। হিমালয় লবণকে প্রায়ই দাবি করা হয় যে এটির স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে।

লবণ শরীরের জন্য অনেক উপকারী। কিন্তু কাঁচা লবণ বা সাদা লবণ বেশি পরিমাণে খেতে বারণ করে ডাক্তাররা। কারণ এতে ঝুঁকি থাকে রক্তচাপ বেড়ে যাওয়ার। আবার শরীরে লবণের পরিমাণ কমে গেলে, সেখানেও অসুস্থ হয়ে পড়ার ঝুঁকি থাকে। এমন অবস্থা তাহলে কী করণীয়! সাধারণ লবণের পরিবর্তে হিমালয় লবণ বা পিংক লবণ বেছে নিন।

হিমালয়ের পাদদেশের কাছে পাকিস্তানের অঞ্চলে এই লবণ পাওয়া যায়। এই লবণ কম পরিশোধিত হয়। বিজ্ঞানীদের মতে, এতে ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থ নেই। এটি একটি প্রাকৃতিক লবণ। এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নগণ্য। এই লবণকে হিমালয় লবণ বা পিংক লবণও বলা হয়। এই লবণ আপনার ত্বককে ভালো রাখতে এবং অনেক রোগ থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে। পিংক লবণের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টিযুক্ত উপাদান। পিংক লবণ আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা শাস্ত্রেও ব্যবহার করা হয়। এই লবণের একাধিক স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে। তাই এই লবণের স্বাস্থ্য উপকারিতাগুলো সম্পর্কে জেনে নিন।

পিংক লবণ বা হিমালয় লবণের উপকারিতা

– পিংক লবণ এলডিএল অর্থাৎ খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়। যদি আপনার কোলেস্টেরলের পরিমাণ বেড়ে যায়, তবে আপনি পিংক লবণ খেতে পারেন। আপনি সাধারণ লবণের পরিবর্তে এটি ব্যবহার করতে পারেন।

– ওজন কমাতে পিংক লবণ খাওয়া যেতে পারে। এজন্য হালকা গরম পানিতে এই লবণ ও লেবুর রস মিশিয়ে নিতে হবে। এটি খেলে ওজন দ্রুত কমে যায়।

– পিংক লবণ ও লেবু খেলে মেটাবলিক রেট ভালো থাকে। এটি পরিপাকতন্ত্রকেও সুস্থ রাখে।

– এ ছাড়াও আপনি রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে পিংক লবণ খেতে পারেন। এটি রক্তচাপের ওপর দারুণ প্রভাব ফেলে।

– স্ট্রেস এবং বিষণ্নতা কমাতে পিংক লবণ খাওয়া যেতে পারে।

– পিংক লবণ শরীরের ব্যথা এবং হাড়ের ব্যথার জন্যও উপকারী।

– প্রতিদিন পিংক লবণ খেলে রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে থাকে। এটি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপকারী।

– অ্যাজমা এবং আর্থ্রাইটিস রোগীদের সাধারণ লবণের পরিবর্তে এই লবণ খাওয়া উচিত। এটি একটি আয়ুর্বেদিক ওষুধের মতো কাজ করে।

– এটি আপনার শরীরে পানির অভাব হতে দেয় না। এটি আপনাকে হাইড্রেটেড রাখে।

– এটি আপনার শক্তি বাড়ায়। কারণ এই লবণে রয়েছে শক্তি বৃদ্ধিকারী খনিজ উপাদান।

– এটি হার্টকেও সুস্থ রাখে। এটি হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোকের ঝুঁকিও কমায়।

– পিংক লবণ হাড়কে শক্তিশালী করতে সাহায্য করে। এতে ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়ামের মতো বেশ কিছু খনিজ উপাদান রয়েছে, যা হাড়ের গঠন ও ঘনত্বের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

Categories: , Tag:

Based on 0 reviews

0.0 overall
0
0
0
0
0

Be the first to review “Pink Salt 200gm”

There are no reviews yet.

SHOPPING CART

close
On Sale 43%

Select at least 2 products
to compare